ঢাকাবুধবার , ২৮ মে ২০২৫
  1. অপরাধ
  2. অভিযোগ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-বিচার
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. কৃষি-সংবাদ
  8. খেলা-ধুলা
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাত্রা
  11. তথ্য ও প্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. দুর্নীতি
  14. ধর্ম
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

রংপুর সদর উপজেলার ১ নং মমিনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
মে ২৮, ২০২৫ ২:০১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রংপুর সদর উপজেলার ১ নং মমিনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক থেকে অর্থ উত্তোলন করে আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে এক প্রধান শিক্ষক মোছাঃ শামীমা আক্তার বিরুদ্ধে। এব্যাপারে রংপুর জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবরে প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা উল্লেখ করে পৃথক পৃথক লিখিত অভিযোগ করেছেন বিদ্যালয়ের কর্মরত সকল শিক্ষক শিক্ষিকা ও স্থানীয়রা।

২১/০৪/২০২৪ইং তারিখে বিদ্যালয়ে যোগদান করার পর হতে সঠিক ভাবে পরিচালনা না করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতি করেই যাচ্ছেন।সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক স্কুলে নেই, তিনি ১ দিনের ছুটিতে । বিভিন্ন সময়ে শিক্ষকদের “বেয়াদব” ও “চোর” প্রভৃতি,গায়ের রং নিয়ে বর্ণবৈষম্যমূলক মন্তব্য, স্বামীর বেতনের সাথে সহকর্মীদের বেতন তুলনা করে কটূক্তি, শিক্ষকদের পারিবারিক আর্থিক অবস্থা নিয়ে তুচ্ছ করা, বিদ্যালয়ের ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া নিজ বাসায় রেখে শিক্ষকদের ও শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করতে না দেওয়া, বিদ্যালয়ের কর্মঘণ্টা শুরুর আগে স্বাক্ষর করে চলে যাওয়া, বিদ্যালয়ে উপস্থিত না হয়ে পূর্বের ও পরের দিনের স্বাক্ষর একই দিনে করা, অস্থায়ী গৃহ নির্মাণ, ক্ষুদ্র মেরামত, স্লিপের অর্থসহ বিভিন্ন বাজেটের অর্থ আত্মসাৎ, বিদ্যালয়ের কমিটি গঠন, স্লিপ প্রণয়ন, কর্ম পরিকল্পনা ইত্যাদি কোন বিষয়ে সহকারী শিক্ষকগণের সাথে আলোচনা না করা এবং কোন রকম স্টাফ মিটিং না করা সহ অনেক অভিযোগ পাওয়া যায়।

এবিষয়টি নিয়ে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মোছাঃ শামীমা আক্তার এর মোবাইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তিনি অফিসে নেই, সাক্ষাৎ করতে ইচ্ছুক নয়। পরবর্তীতে চেক জালিয়াতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানের সভাপতি আজাহার আলীর স্বাক্ষরেই অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে।

 

এবিষয়ে প্রতিষ্ঠানের সাবেক সভাপতি, আজাহার আলী মাস্টার জানান, বিদ্যালয়ের বরাদ্দকৃত টাকা ও উত্তোলনের বিষয়টি আমি অবগত নই। আমি স্বাক্ষর করেনি। যদি আমার স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা হয় তাহলে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার দাবি করি এবং আমি সত্য ও নিষ্ঠাবান মানুষ হিসেবে চাবো কোথাও কোন দূর্নীতি পাওয়া পেলে এর সঠিক বিচার হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।